৭টি সেরা ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস কি জানুন?

পেইড অথবা ফ্রি, ক্লাউড স্টোরেজ (Cloud storage) একটি অত্যাবশ্যক ইন্টারনেট সফটওয়্যার বা সার্ভিস যা মোবাইল ও কম্পিউটার উভয় ব্যবহারকারীর অনেকে প্রয়োজনে আসে।

নিজের বেক্তিগত উদ্দেশ্য হক কিংবা বিসনেস বা অন্য কোনো কর্মক্ষেত্রে, এর মধ্যে আমরা আমাদের বিভিন্ন ফাইল অনলাইনে স্টোর করে রাখতে পারি।

আর যা চাইলে পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে সেই সমস্ত ফাইলস গুলি একসেস এবং প্রয়োজনে একটি ক্লিকে ডাউনলোড করতে পারি।

যা আমাদের আগের ট্রাডিশনাল বা লোকাল কম্পিউটার ড্রাইভ ও অন্যান্য স্টোরেজের মাধ্যমে একদমই সম্ভব হতো না যদি না তা সঙ্গে করে বহন করা হয়।

আর অন্যদিকে আপনার শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ক্লাউড স্টোরেজে ফাইল আপলোড, তা মোডিফাই বা পরিবর্তন এবং প্রয়োজনে ডাউনলোড ও শেয়ার করতে পারেন।

ক্লাউড স্টোরেজ কি?

Cloud storage হল একটি ক্লাউড কম্পিউটিং ডেটা স্টোরেজ মডেল যেখানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ডিজিটাল ফাইল স্টোর করতে পারি।

যা ক্লাউড কম্পিউটিং প্রোভাইডাররা কিছু অর্থের বিনিময়ে storage as a service হিসাবে অন ডিমান্ড প্রদান করে ও তা পরিচালনা করে।

এখানে প্রতিটি ইউসারদের কমপক্ষে একটি করে ডেটা সার্ভার প্রদান করা হয় যা ব্যবহারকারী ইন্টারনেটের সাহায্যে কানেক্ট করে এক্সেস করতে পারে।

সম্পূর্ণ বিষয়টি যদি আরো সহজ ভাবে বলি তাহলে, এটি হল একটি সার্ভার বেসড অনলাইন কম্পিউটার ডেটা স্টোরেজ মডেল।

যেখানে আমরা ইন্টারনেটের সাহায্যে আমাদের বিভিন্ন ডিজিটাল ফাইল স্টোর করে রাখতে পারি এবং ইচ্ছামত তা আবার,

পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে এক্সেস অর্থাৎ ডাউনলোড, মোডিফাই এবং অন্যদের সাথে শেয়ারও করতে পারি ইন্টারনেটের সাহায্যেই।

যেখানে আমরা ফাইল স্টোর করার জন্য আমাদের স্টোরেজ ড্রাইভ, কম্পিউটার স্টোরেজ বা মোবাইল স্টোরেজ ব্যবহার করি।

এখানে সেই সম্পূর্ণ বিষয়টিই সার্ভার দ্বারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইন হয়ে থাকে।

অবশ্যই পড়ুন: ৬টি সেরা অনলাইন ফ্রি কল করার ওয়েবসাইট ২০২০

ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা ও অসুবিধা

চলুন আমরা জেনেনি যে Cloud storage ব্যবহারের কি কি সুবিধা আমরা পেতে পারি এবং তার সাথে কি কি অসুবিধাগুলি আছে।

ক্লাউড স্টোরেজের সুবিধা (advantages of cloud storage)

১. সাশ্রয়ী – ফিজিক্যাল স্টোরেজ ক্রয় করার জন্য অনেক ব্যয় ওঠাতে হয়। অন্যদিকে কোনো হার্ডওয়্যার ছাড়াই ক্লাউড স্টোরেজের খরচ অনেক কম।

বিশেষ করে বিসনেস এবং সংগঠন গুলির ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিক থেকে ক্লাউড স্টোরেজের সার্ভিস অনেকই কস্ট এফিসিয়েন্ট প্রমাণিত হয়।

কারণ প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনাল রিসোর্স যাবৎ খরচ যেরকম পাওয়ার এবং ডেটা স্টোর সংক্রান্ত ম্যানেজমেন্ট ও সাপোর্ট।

আর ক্লাউড স্টোরেজের ক্ষেত্রে এই সম্পূর্ণ বিষয়টি ম্যানেজমেন্ট করে সেই ক্লাউড সার্ভিস প্রোভাইডার।

২. ব্যবহারযোগ্যতা – প্রায় সমস্ত ক্লাউড সার্ভিস গুলি ব্যবহারের দিক থেকে খুবই সহজ একদম ড্র্যাগ এন্ড ড্রপ ইন্টারফেস যুক্ত হয়।

অর্থাৎ এই স্টোরেজ সার্ভিস ব্যবহারের জন্য আপনার বিশেষ দক্ষতা থাকার দরকার নেই সহজেই ফাইল আপলোড ও ডাউনলড করতে পারবেন।

এছাড়াও ক্লাউড স্টোরেজের সব থেকে সুবিধা হল আপনি যেকোন সময় এবং যেকোন জায়গা থেকে এই স্টোরেজ এক্সেস বা ব্যবহার করতে পারবেন।

৩. সিকিউরিটি বা নিরাপত্তা – আমাদের স্টোর করা ফাইল গুলি যাতে ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার থেকে সুরক্ষিত থাকে।

সেই বিষয়ে আমাদের অবশ্যই সচেতন থাকতে হয়। আর ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহারের একটি সুবিধা হল এই যে,

আপনাকে এখানে অতিরিক্ত লেয়ারের সুরক্ষা প্রদান করা হয় যাতে আপনার ফাইলগুলি কোনো রকমের ভাইরাস দ্বারা ক্ষতি না হয়।

যেহেতু বিভিন্ন মানুষ এবং ছোট বড় সমস্ত কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলি এই সার্ভিস ব্যবহার করে তাই সিকিউরিটির দিক থেকে কোনো রকমের আপস করা হয়না।

৪. ব্যাকআপ বা পুনরুদ্ধার – সাধারণ বেক্তিগত ফাইলস হোক অথবা কোনো বিসনেস ফাইলস, ব্যাকআপ রাখা অবশ্যই জরুরি।

আর সাদারণ হার্ড ড্রাইভ বা স্টোরেজ ডিভাইসে যদি কোনো হার্ডওয়্যার সমস্যা দেখা দেয় সেই ক্ষেত্রে সমস্ত দরকারি ফাইলগুলি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আর এই সমস্যার সমাধানের জন্য ক্লোড স্টোরেজের কোনো বিকল্প হয়না। আপনি আপনার দরকারি ফাইলস গুলির,

একটি ব্যাকআপ সর্বদা এখানে রাখতে পারেন এবং ভবিষ্যতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে তা সহজেই আবার পুনরুদ্ধার করতে পারেন।

৫. সিঙ্ক এবং আপডেট – আপনি যখন ক্লাউড স্টোরেজের মধ্যে কোনো ফাইল আপলোড, ডাউনলোড বা পরিবর্তন করবেন।

তা আপনি যতগুলি ডিভাইস থেকে ক্লাউড এক্সেস করেন সেই সমস্ত ডিভাইসেই অটোমেটিক পরিবর্তন সিঙ্ক এবং আপডেট হয়ে যাবে।

ক্লাউড স্টোরেজের অসুবিধা (disadvantages of cloud storage)

১. ইন্টারনেট কানেকশন – ক্লাউড স্টোরেজের সব থেকে বড় অসুবিধা হল আপনার যদি ইন্টারনেট কানেকশন না থাকে তাহলে ফাইল এক্সেস করতে পারবেন না।

২. খরচ – নির্দিষ্টি কিছু পরিমান ফ্রি স্টোরেজ এবং ফিজিক্যাল ড্রাইভা এর থেকে কিছু ক্ষেত্রে খরচ কম হলেও অত্যাধিক বা,

এডিশনাল স্টোরেজ ও অন্যান্য ফিচারস ব্যবহারের জন্য অনেক ব্যয় ওঠাতে হয়।

৩. সাপোর্ট – ক্লাউড স্টোরেজ সাপোর্ট সেরকম ভালো হয় না বিশেষ করে আপনি যদি ফ্রি সার্ভিস ব্যবহার করেন তো।

বেশিরভাগ প্রোভাইডারই FAQs এর মাধ্যমে তাদের সাপোর্ট প্রদান করে থাকে যা একদমই হেল্পফুল হয় না।

৪. প্রাইভেসী বা গোপনীয়তা – আপনি যখন ক্লাউড সার্ভিস ব্যবহার করেন তখন আপনার ফাইলস গুলি আর ফিজিক্যাল ড্রাইভে থাকেনা।

তাই সর্বদাই ফাইলেসের গোপনীয়া বা সিকিউরিটি সংক্রান্ত একটি প্রশ্ন থেকেই যায়।

অবশ্যই পড়ুন: ySense থেকে অনলাইন সার্ভে করে আয় করুন

৭টি সেরা ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস

আমরা জানি যে এই ২০২০ তে এখন প্রায় সমস্ত কিছুই অনলাইন হয়ে গেছে আর তার মধ্যে অনলাইনে ডেটা স্টোর করাও বেতিক্রম না।

এখন অনলাইন ডেটা সঞ্চয় বা সেভ করার জন্য পুরানো হার্ড ড্রাইভের তুলনায় ক্লাউড স্টোরেজ অন্যতম সুবিধাজনক ও দক্ষ পদ্ধতি হয়ে উঠেছে।

আজ ইন্টারনেটে এরকম বহু ফ্রি ও পেইড স্টোরেজ সার্ভিস প্রোভাইডার উপলব্ধ আছে যা বিভিন্ন মানুষ ও কোম্পানি ব্যবহার করছে।

আর নিচে আমরা এরকমই ৭টি সেরা ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস প্রোভাইডার সম্পর্কে জানবো যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন।

১. Icedrive

icedrive ক্লাউড স্টোরেজ
Photo credit – icedrive

আইসড্রাইভ হল নেক্সট জেনারেশন ক্লাউড সার্ভিস যা আপনাকে সহজে আপনার ফাইল এক্সেস, ম্যানেজ ও আপডেটের সুবিধা প্রদান করে।

এটি হল একমাত্র ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস যা Twofish Encryption দেয় অর্থাৎ আপনি ছাড়া আর কেউই আপনার ফাইল দেখতে পাবে না।

আপনি এখানে ফ্রি ১০ জিবি স্টোরেজ পাবেন যা আপনি মোবাইল, ট্যাবলেট ও কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে এক্সেস করতে পারেন

এছাড়াও আপনি এখানে ফাইল শেয়ার, শোকেস এবং টীম কোলাবোরেট এর মতো ফিচারস গুলিও ব্যবহার করতে পারবেন।

২. Mega

mega ক্লাউড স্টোরেজ এবং ফাইল হোস্টিং সার্ভিস
Image credit – Mega

মেগা বা Mega হল একটি জনপ্রিয় অনলাইন স্টোরেজ ও ফাইল হোস্টিং প্লাটফর্ম। মেগা কম্পিউটার, ট্যাবলেট ও মোবাইল ৩টি ডিভাইসেই উপলব্ধ আছে।

আপনি এখানে ডেটা স্টোরের সাথে সাথে অনলাইন চ্যাট ও করতে পারবেন এবং এই সম্পূর্ণ বিষয়টি এন্ড টু এন্ড এনক্রেপশন সিকিউর।

আপনি মেগাতে ফ্রি একাউন্টের সাথে ৫০ জিবি ফ্রি স্টোরেজ পাবেন এবং যা কম্পিউটার ও মোবাইল উভয় ডিভাইস থেকেই আপনার ফাইল এক্সেস, সিঙ্ক, আপডেট ও ম্যানেজ করতে পারবেন।

৩. Google Drive

google drive বেস্ট ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ প্রোভাইডার
Image credit – Google Drive

সেরা ফ্রি অনলাইন স্টোরেজ গুলির মধ্যে নিঃসন্দেহে গুগল ড্রাইভ একটি শ্রেষ্ট ক্লাউড স্টোরেজ সেই বিষয়ে কোনো দ্বিমত নেই।

বেশি কিছু না, আপনার শুধু একটি গুগল একাউন্ট থাকলেই আপনি গুগল ড্রাইভে সাইন ইন করে তা ব্যবহার করতে পারেন।

এটি মোবাইল ও কম্পিউটার উভয় ডিভাইসেই উপলব্ধ আছে। আর আপনি ফ্রি একাউন্টের সাথে এখানে ফ্রি ১৫ জিবি স্টোরেজ পাবেন।

এছাড়াও আপনি গুগল ড্রাইভের সাথে গুগল ডকস, স্প্রেডশিট, স্লাইড ও আরো অন্যান্য এপ ইন্টিগ্রেট করতে পারেন।

গুগল ড্রাইভ যেকোনো ডিভাইস থেকে আপনাকে ফাইল শেয়ার, এক্সেস ও আপলোড করার সুবিধা প্রদান করে পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে।

তবে ফটো ও ডকুমেন্টস ফাইল স্টোর করার জন্য গুগল ড্রাইভকে শ্রেষ্ট বলা হয়। এখানে আপনি রিয়েল টাই সিঙ্ক্রোনাইজেশন পাবেন।

অবশ্যই পড়ুন: ৬টি সেরা অনলাইন ফ্রি কল করার ওয়েবসাইট ২০২০

৪. Amazon Drive

আমাজন ড্রাইভ সেরা ক্লাউড ফটো স্টোরেজ
Image credit – Amazon

আমাজন ই-কমার্স সাইট সম্পর্কে তো আমরা অনেকেই পরিচিত কিন্তু Amazon drive সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা।

আপনি যদি একটি ফ্রি ক্লাউড ড্রাইভ সার্ভিস চান যেখানে বিশেষ করে বা শুধুমাত্র ফটো স্টোর করে রাখবেন তাহলে আমাজন ড্রাইভ সেরা।

কারণ আপনি এখানে আনলিমিটেড ফটো এবং ৫ জিবি পর্যন্ত ভিডিও ফাইল স্টোর করে রাখতে পারেন। তবে একটি শর্ত আছে।

এই ফিচারসটি আনলক করার জন্য আপনাকে অবশ্যই আমাজন প্রাইম মেম্বার হতে হবে বা ক্রয় করতে হবে।

৫. pCloud

pcloud cloud storage
Image credit – pCloud

আমি যদি আমার বেক্তিগত পছন্দের কথা বলি তাহলে pCloud হল আমার সব থেকে পছন্দের ফ্রি ক্লাউড সার্ভিস গুগল ড্রাইভের পরে।

কারণ এটি খুবই সিম্পেল ও সিকিউর ক্লাউড সার্ভিস সমস্ত ধরণের ফাইল স্টোর, শেয়ার এবং অন্যদের সাথে কোলাবোরেট করার জন্য।

আপনি এখানে ফ্রি ১০ জিবি ফ্রি স্টোরেজ পাবেন এবং অন্যদের রেফার করার মাধ্যমে আরো স্টোরেজ আনলক করতে পারবেন।

পিক্লাউড আপনি এন্ড্রোইড, আইএসও, উইন্ডোস, ম্যাক ও লিনাক্স এই সমস্ত ডিভাইসেই ব্যবহার করতে পারেন।

৬. OneDrive

ওয়ান ড্রাইভ ইন্টারনেট স্টোরেজ
Image credit – Microsoft OneDrive

গুগল ড্রাইভের মতোই মাইক্রোসফট ওয়ান ড্রাইভও একটি অনলাইন স্টোরেজ ও সিঙ্ক্রোনাইজ সার্ভিস প্রোভাইডার।

আপনি গুগল ড্রাইভের মতোই সিমিলার ও সহজ ব্যবহারযোগ্য ইন্টারফেস দেখতে পাবেন এবং ফ্রি বেসিক একাউন্টের সাথে ৫ জিবি ফ্রি স্টোরেজ পাবেন।

বাকি ক্লাউড সার্ভিস এর মতোই যেকোনো জায়গা থেকে ফাইল এক্সেস, আপলোড এবং শেয়ার ও কোলাবোরেট ফিচারস গুলি উপলব্ধ আছে।

মাইক্রোসফট ওয়ান ড্রাইভ উইন্ডোস ও ম্যাক ডিভাইসের পাশাপাশি এন্ড্রোইড ও আইফোন মোবাইল ডিভাইসেও সাপোর্ট করে।

আরো জানুন: ৫টি সেরা অনলাইন ইনকাম অ্যাপস ২০২০

৭. Degoo

degoo সব থেকে বেশি ফ্রি ইন্টারনেট স্টোরেজ প্রোভাইডার
Image credit – Degoo

খুব সম্ভবত এই ক্লোড স্টোরেজটির নাম আপনি এর আগে শোনেননি। তবে আপনি যদি ফ্রিতে অনেক বেশি ইন্টারনেট স্টোরেজ খুঁজে থাকেন।

তাহলে আপনার সেই চাহিদা মেটাতে পারে Deggo cloud প্রোভাইডার। আপনি এখানে ফ্রি একাউন্টের সাথে ১০০ জিবি ফ্রি স্টোরেজ পাচ্ছেন।

তবে ফাইল সিঙ্ক, শেয়ার ও কোলাবোরেট এর মতো ফিচারস গুলি আপনাকে এখানে কম্প্রোমাইস বা আপস করতে হবে।

কিন্তু আপনি যদি শুধু ফাইল স্টোর করে রাখতে চান ব্যাকআপ হিসাবে তাহলে অবশ্যই এটি ব্যবহার করতে পারেন।

Degoo মাল্টিপল ডিভাইস এর জন্য উপলব্ধ আছে আর সিকিউরিটির দিক থেকে আপনি এখানে এন্ড টু এন্ড এনক্রেপশন পাবেন।

এছাড়াও আপনি রেফারাল বোনাস এবং অন্যদের ইনভাইট করার মাধ্যমে ফ্রিতে স্টোরেজের পরিমান আরো বাড়াতে পারেন।

আমাদের শেষ কথা:

আমাদের সবারই কোন না কোন সময় অতিরিক্ত স্টোরেজের দরকার পরে তা মোবাইলের জন্য হোক বা কম্পিউটারের জন্য।

কিন্তু আপনি যদি হার্ড ড্রাইভ বা এক্সটার্নাল মেমরি ক্রয় সংক্রান্ত খরচ ওঠাতে না চান সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই ওপরের ফ্রি ক্লাউড স্টোরেজ গুলি ব্যবহার করতে পারেন।

আপনার বিশেষ কোন দরকারি ফাইল হোক বা কোন ফাইল যা আপনি সর্বদা যেকোনো জায়গা থেকে এক্সেস করতে চান Cloud storage সেই সমস্যার একমাত্র সমাধান।