বাংলা অন পেজ এসইও চেকলিস্ট ব্লগ সাইট এর জন্য

ব্লগ বা ওয়েবসাইট এসইওর খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, অন পেজ এসইও। যা ছাড়া আপনি কখনই সার্চ ইঞ্জিনে রেঙ্ক করতে পারবেন না।

পূর্বে আমরা এসইও নিয়ে গভীর ও বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি, আপনি যদি জানতে ও শিখতে চান তাহলে নিচের লিংক গুলি অনুসরণ করুন।

তবে এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর জন্য একটি বেসিক অন পেজ এসইও চেকলিস্ট দেবো,

যা জানার পর আপনি আরো সহজ এবং এফেক্টিভ ভাবে নিজের ব্লগ সাইটে On-Page SEO করে নিজের কন্টেন্টকে অপটিমাইজ করতে পারবেন।

আর আমার দীর্ঘ বিশ্বাস আপনি এই চেকলিস্ট অনুসরণ করলে অবশ্যই নিজের ব্লগ সাইটে এর দারুন প্রভাব দেখতে পাবেন।

চলুন তাহলে আমরা জেনেনি যে এই অন পেজ এসইও চেকলিস্ট (On-page SEO checklist) এর মধ্যে কি কি আছে এবং তা আমরা কিভাবে করবো।

On-Page SEO কি?

খুব সহজ ভাবে যদি অন পেজ বা ইন আর্টিকেল এসইও নিয়ে বলি তাহলে, এটি হল একটি পদ্ধতি যার দ্বারা আমরা নির্দিষ্ট কোন পেজ

বা পোস্টকে অপটিমাইজ করি যাতে সে সহজে সবার ওপরে সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে রেঙ্ক করতে পারে এবং অধিক ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারে।

এটি এমন একটি কৌশল যা নির্দিষ্ট কোন পেজ বা পোস্টকে নির্দিষ্ট টার্গেটেড প্রাইমারি কীওয়ার্ড এর জন্য রেঙ্ক করানো হয়।

তাই এসইওর মধ্যে এই অন পেজ এসইওকে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়। তবে সর্বদা মনে রাখবেন আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট

ও সেখানে থাকা কনটেন্ট রেঙ্ক করানোর জন্য শুধুমাত্র on page seo শেষ এসইও টেকনিক না। আপনার অফ পেজ এবং,

টেকনিক্যাল এসইওর কৌশলও নিজের ব্লগ সাইটে ব্যবহার করতে হবে তবেই সামগ্রিকভাবে আপনার ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে রেঙ্ক করার সর্বোত্তম ও উপযোগী হবে।

বাংলা অন পেজ এসইও চেকলিস্ট ফ্রিতে এসইও করুন
বাংলা অন পেজ এসইও চেকলিস্ট

বাংলা অন পেজ এসইও চেকলিস্ট (On-page SEO checklist)

আপনাদের জানিয়ে রাখবো যে এই চেকলিস্ট আপনি আপনার যেকোন বিভাগের ব্লগ সাইট এর কনটেন্ট ও পেজে ব্যবহার করতে পারেন।

এবং পূর্বের লেখা আর্টিকেল যদি অন পেজ এসইও করা না থাকে তাহলে সেগুলিও আপনি এই চেকলিস্ট অনুসরণ করে অপ্টিমাইজ করতে পারেন।

১. কীওয়ার্ড রিসার্চ

অন পেজ এসইও চেকলিস্ট এর প্রথম ধাপে আছে কীওয়ার্ড রিসার্চ। আর এটি শুধু চেক লিস্টেরই না, আপনার আর্টিকেল লেখার

আগে সর্ব প্রথম যে কাজটি করা উচিত তা হল কীওয়ার্ড রিসার্চ করা। তো আপনাকে সর্ব প্রথম আপনার

কনটেন্ট এর জন্য একটি প্রাইমারি কীওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে। আর এই ক্ষেত্রে যে বিষয় গুলি নজর রাখবেন তা হল,

  • একটি প্রাইমারি বা মেইন কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন যার পর্যাপ্ত সার্চ ভলিউম আছে।
  • প্রাইমারি বা টার্গেটেড কীওয়ার্ডটি যেন অবশ্যই আপনার কনটেন্ট টপিকের ওপরই হয় এবং মেইন কনটেন্টকে সূচিত করে।
  • খেয়াল রাখবেন যেটি আপনার মেইন বা প্রাইমারি কীওয়ার্ড, তা পূর্বে কোন আর্টিকেলে ব্যবহৃত হয়নি।
  • অবশ্যই প্রাইমারি কীওয়ার্ড এর সাথে সম্পর্কিত আরো বেশ কিছু সেকেন্ডারি কীওয়ার্ডও নির্বাচন করুন।

Keyword research এর পর অবশ্যই ভালো করে পরিকল্পনা করে নেবেন যে কিভাবে এই কীওয়ার্ডস গুলি ব্যবহার করে কনটেন্ট লিখবেন।

কীওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে যদি আপনি আরো ভালো ভাবে জানতে চান, যে কিভাবে করতে হয় ও করবেন তাহলে নিচের পোস্টটি দেখতে পারেন।

জানুন: কীওয়ার্ড রিসার্চ কি? কীওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয়?

২. টাইটেল এর মধ্যে প্রাইমারি বা মেইন কীওয়ার্ড এর ব্যবহার

কীওয়ার্ড রিসার্চ দ্বারা আপনার নির্বাচিত মেইন বা প্রাইমারি কীওয়ার্ডটি অবশ্যই আপনার টাইটেল এর মধ্যে ব্যাবহার করুন।

একটি পোস্ট ও পেজ এর টাইটেল আকর্ষণীয় হওয়ার সাথে সাথে আপনি যদি সেখানে প্রাইমারি কীওয়ার্ড ব্যবহার করেন

এতে সার্চ ইঞ্জিন এর সুবিধা হয় পোস্ট টপিক আরো ভালোভাবে বুছতে এবং তার সাথে আপনার কনটেন্টও অপ্টিমাইজ হয়।

তাই টাইটেল ছোট ও আকর্ষণীয় ভাবে লেখার সাথে সাথে সেখানে প্রাইমারি কীওয়ার্ড যুক্ত করতে একদমই ভুলবেন না।

৩. হাই কোয়ালিটি ও অরিজিনাল কনটেন্ট লিখুন

অরিজিনাল ও হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট, হয়তো আপনি এই শব্দটি হাজার বার শুনে ও পরে থাকবেন তা আমি জানি।

তবে কথাটি একদমই মিথ্যা না। আপনার কনটেন্ট এর মধ্যে অরিজিনালিটি ও কোয়ালিটি না থাকলে শুধু সার্চ ইঞ্জিনই না,

আপনার সাইট এর ভিসিটর্সরাও আপনার কনটেন্ট পছন্দ করবে না। যার ফল স্বরূপ আপনার সমস্ত পরিশ্রম বৃথা ছাড়া আর কিছুই না।

তাই সর্বদা নিজের মত করে হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট আর্টিকেল লিখুন যা হবে ইউনিক ও অরিজিনাল এবং সার্চ ইঞ্জিন সহ ভিসিটর্সরাও পছন্দ করবে।

৪. সর্বনিম্ন ৩০০ শব্দের আর্টিকেল অবশ্যই লিখুন

এসইওর বিভিন্ন স্টাডিতে ও এসইও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী আর্টিকেল এর লেন্থ অর্থাৎ যত বেশি বিস্তিত

কনটেন্ট হবে সেই পোস্ট সার্চ ইঞ্জিনে রেঙ্ক করার সুযোগ সর্বদা বেশি থাকে। এবং এই পেক্ষাপটে তারা সর্বনিম্ন ৩০০ শব্দের নিচে পোস্ট না লেখার পরামর্শ দিয়েছে।

এবং আমার নিজের এসইও অভিজ্ঞতা থেকেও আপনাদের পরামর্শ দেবো কম ৩০০-৪০০ শব্দের পোস্ট অবশ্যই লিখেবেন।

মনে রাখবেন যে আর্টিকেল লেন্থ বেশি অর্থাৎ বড় আর্টিকেল এর রেঙ্ক করার সুযোগ বেশি থাকবে বলে, অযথা কোন পোস্টকে

টেনে-টুনে বাড়িয়ে কখনোই লিখতে যাবেন না এতে সম্পূর্ণ বিপরীত বিষয়টি হবে। কারণ পাঠকগণ তা পছন্দ করবে না।

৫. প্রাইমারি কীওয়ার্ডটি প্রথম ও শেষ প্যারাগ্রাফ বা অনুচ্ছেদে ব্যবহার করুন

আপনার পোস্টের মেইন অথবা যে প্রাইমারি কীওয়ার্ডটি আছে, তা আমি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আপনাদের অবশ্যই

আর্টিকেলের প্রথম ও একদম শেষ প্যারাগ্রাফ বা অনুচ্ছেদের মধ্যে ব্যবহার করার পরামর্শ দেবো। এতে আপনার

পোস্ট বা পেজটি আরো ভালোভাবে অপ্টিমাইজ হবে। আমি নিজে এর ফল পেয়েছে, আর যা আপনিও পাবেন।

৬. কীওয়ার্ড ব্যবহারের ঘনত্ব

অনেকেই আছে যারা তাদের আর্টিকেলের মধ্যে অধিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করে অর্থাৎ কীওয়ার্ড এর ঘনত্ব বাড়িয়ে,

তাদের পোস্ট বা পেজকে সার্চ সার্চ ইঞ্জিন এর মধ্যে সবার ওপরে নিয়ে আসতে চায়। আমি আপনাদের কঠোরভাবে বলব

যে এরকম কখনওই করতে যাবেন না। কারণ হয়তো প্রথমে আপনার আর্টিকেল র্যাংক করে যাবে, তবে তা স্বল্প সময়ের জন্যই।

গুগল ক্রলার বোট খুব সহজেই বুঝে যাবে আপনি কারচুপি করছেন আর আপনার পোস্টকে একদমই নিচে অথবা সার্চ ইঞ্জিন থেকে সরিয়ে দিতে পারে।

তাই সর্বদা খেয়াল রাখবেন যে ২-৩% এর বেশি কীওয়ার্ড এর ঘনত্ব একদমই বাড়াতে যাবেন না।

৭. আর্টিকেল সহজ পাঠযোগ্য করুন

আর্টিকেল লেখার সময় আপনাকে বেশ কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে যেরকম, পোস্ট সুন্দর ও সুগঠিত ভাবে লেখা হবে,

প্যারাগ্রাফ ছোট থাকবে, হেডিং ও সাব-হেডিং এর ব্যবহার হবে, বুলেট বা চেকলিস্ট সহ কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।

কারণ এই বিষয় গুলি অনুসরণ করলে তবেই আপনার আর্টিকেলটি সুগঠি ও সহজে পাঠযোগ্য হবে, যা পাঠকদের সাথে সাথে

সার্চ ইঞ্জিন এরও আপনার কনটেন্ট স্ক্যান করে বুছতে সুবিধা হবে আর তখনই সঠিক ভাবে আর্টিকেল এসইও অপ্টিমাইজ হবে।

৮. রিলেটেড বা সেকেন্ডারি কীওয়ার্ড এর ব্যবহার

এক নম্বর পয়েন্ট Keyword research এর মধ্যে আপনাদের বলে ছিলাম যে প্রাইমারি কীওয়ার্ড ছাড়াও বেশ কিছু

প্রাইমারি কীওয়ার্ড এর সাথে সম্পর্কিত সেকেন্ডারি কীওয়ার্ড ও নির্বাচন করে রাখার জন্য। চলুন এবার জেনেনি সেগুলি কোথায় ব্যবহার করবেন।

ক) টাইটেল তৈরীর সময় সেখানে প্রাইমারি কীওয়ার্ড এর সাথে সাথে যেকোন একটি রিলেটেড কীওয়ার্ডও ব্যবহার করুন।

খ) মেটা ডেসক্রিপশন এর মধ্যেও কম করে একটি রিলেটেড কীওয়ার্ড ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

গ) আপনার আর্টিকেলের মধ্যে হেডিং ও সাব-হেডিং গুলিতেও রিলেটেড কীওয়ার্ড এর প্রয়োগ করুন।

ঘ) এবং আপনার নির্বাচন করা যতগুলি সেকেন্ডারি বা রিলেটেড কীওয়ার্ড আছে তা সম্পূর্ণ বডি পোস্ট এর মধ্যে,

সর্বনিম্ন এক বার করে হলেও প্রতিটি কীওয়ার্ড ব্যবহার করে কনটেন্ট লিখুন। তবে কখনোই একই রিলেটেড কীওয়ার্ড

২-৩ বার এর অধিক বডি পোস্ট এর মধ্যে ব্যবহার করবেন না এতে কীওয়ার্ড ঘনত্ব বেড়ে যাবে এসইওর ক্ষেত্রে খারাপ।

৯. H2 ট্যাগে প্রাইমারি ও রিলেটেড কীওয়ার্ড এর ব্যবহার

অন পেজ এসইও চেকলিস্ট এর আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হল প্রাইমারি ও রিলেটেড কীওয়ার্ড গুলি পোস্টের H2 ট্যাগ

এর মধ্যে ব্যবহার করা। আপনার আর্টিকেলে যদি একটি H২ ট্যাগ বা হেডিং থাকে তাহলে সেখানে মেইন কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করবেন।

আরো যদি একের অধিক এইচ২ হেডিং থাকে তাহলে বাকি গুলিতে রিলেটেড কীওয়ার্ডস গুলি অবশ্যই ব্যবহার করুন।

এছাড়াও যদি H3, H4 সাব-হেডিং থাকে সেখানেও রিলেটেড বা সেকেন্ডারি কীওয়ার্ড প্রয়োগ করুন।

১০. ইন্টারনাল ও এক্সটার্নাল লিংক

আপনার আর্টিকেলের মধ্যে অবশ্যই অন্যান্য প্রাসঙ্গিক পোস্ট বা পেজ গুলির লিংক করুন যাকে ইন্টারনাল লিঙ্কিং বলে।

এবং সম্ভব হলে কীওয়ার্ড গুলিতে এংকার টেক্সট হিসাবে লিংক করুন এতে সার্চ ইঞ্জিনের অনলাইন কনটেন্ট এর সাথে সম্পর্ক স্থাপন ও বুছতে সুবিধা হয়।

তার সাথে এক্সটার্নাল লিংক হিসাবে কম করে একটি হলেও প্রতিটি আর্টিকেলের মধ্যে কোন হাই কোয়ালিটি সাইটকে লিংক দেওয়ার চেষ্টা করুন।

১১. ইমেজ বা ছবির ব্যবহার

প্রথমত, প্রতিটি পোস্টের মধ্যে একটি ইমেজ বা ছবি অবশ্যই ব্যবহার করবেন। এতে পাঠকদের পড়ার আগ্রহ বাড়ে।

তার সাথে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে আপনার কনটেন্টটির গুরুত্বও বাড়ে। তাই সর্বনিম্ন একটি ছবি যুক্ত করবেনই করবেন।

১২. ছবি বা ইমেজ অপ্টিমাইজ করা

  • ইমেজ এর টাইটেলে প্রাইমারি কীওয়ার্ড ব্যবহার করে ছবির নাম সেট করূন।
  • ছবি এর অল্ট ট্যাগ বা Alt tag এর মধ্যে প্রাইমারি সহ সম্ভব হলে রিলেটেড কীওয়ার্ড যুক্ত করুন।
  • ছবির ফাইল সাইজ ছোট রাখুন।

১৩. মেটা ডেসক্রিপশনে প্রাইমারি ও রিলেটেড কীওয়ার্ড

মেটা ডেসক্রিপশন on page seo optimization এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, যেখানে অবশ্যই আপনাকে

প্রাইমারি বা মেইন কীওয়ার্ড সাথে কম করে একটি হলেও সেকেন্ডারি বা রিলেটেড কীওয়ার্ড ব্যবহার করে মেটা ডেসক্রিপশন লিখতে হবে।

১৪. পোস্ট ইউআরএল বা স্লাগ

মেটা ডেস্ক্রিপশন এর পর যেটা আসে তা হল URL বা Slug. ইউআরএল কে একদমই বড় এবং অপ্রয়োজনীয় শব্দ যুক্ত করবেন না।

তাই ইউআরএল তৈরির সময় সেখানে শুধুমাত্র প্রাইমারি কীওয়ার্ড যুক্ত করুন তাও আবার কোন রকমের Stop word ও স্পেশাল অক্ষর ছাড়া।

১৫. আর্টিকেল পুনরায় পড়ে ও পরীক্ষা করে দেখুন

আমি পরামর্শ দেবো যে আর্টিকেল লেখার পর তা আপলোড বা পাবলিশ করার জন্য একদমই তাড়াহুড়ো করবেন না।

আরো কিছুটা সময়দিন এবং আপনার লেখা পোস্টটি পুনরায় একবার পড়ে বা চোখ বুলিয়ে নিন। এতে অনেক ভুলগুলি সংশোধন হয়ে যাবে।

আপনি কখনোই চাইবেন না যে যদি কোন ভুল থাকে তা আপনার পাঠকদের চোখে পড়ুক। তাই সর্বদা পাবলিশ এর আগে আরো একবার পোস্টটি পড়ে যাচাই করেনিন।

আমাদের শেষ কথা,

এই হল সেই চেকলিস্ট যা আমি নিজে আমার ব্লগ সাইটের কনটেন্ট তৈরি করতে ব্যবহার করি আর যা আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

তো আপনাদের যদি এই বাংলা বেসিক অন পেজ এসইও চেকলিস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বাকিদের সাথেও ভাগ করেনিন।

আর এই On page seo checklist সম্পর্কিত যদি কোন প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসাবাদ থাকে, তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

2 thoughts on “বাংলা অন পেজ এসইও চেকলিস্ট ব্লগ সাইট এর জন্য”

  1. ব্লগ শুরুর দিকে, একজন ব্লগারকে যে সমস্ত SEO টিপস গুলো অনুসরণ করা উচিত সেগুলো খুবই সুন্দর ভাবে বিশ্লেষণ সহ বোঝানো হয়েছে।
    সাধাণত নতুন ব্লগারদের কাছে অন পেজ এসইও করা, মাথা খারাপ করার মত ব্যাপার হয়ে সামনে আসে। তবে SEO এর চ্যাপ্টার অনেক লম্বা এটা একদিনে কয়েকটিমাত্র ব্লগ লিখে সম্পূর্ণ রপ্ত করা সম্ভব নয়। তবে একজন ব্লগারের নিত্যদিনের পরিশ্রমে প্রতিদিন তিলে তিলে একটু একটু করে যতবেশি এগিয়ে যাবে, দিন প্রতিদিন যতবেশি মেহেনত করবে, তার কর্মে অথাৎ এসইওর দক্ষতায় ঠিক ততটাই চাকচিক্যতা আসবে।
    ধন্যবাদ সুকান্ত বাবু সবটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আশাকরি আগামী দিনে এরকম আরো নতুন নতুন জিনিস আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।

Comments are closed.